শরীরের খাঁজে দেখা গেল সাংসদ অভিনেত্রী নুসরতের গোপন স্থানের ট্যাটু, ভাইরাল নেট দুনিয়ায়

বাংলা বিনোদন জগতের হার্টথ্রব অভিনেত্রীদের তালিকায় উপরের সারিতে নাম থাকে নুসরত জাহানের। অভিনেত্রীর অভিনয় কেরিয়ার খুব একটা লম্বা নয়, তবে ভক্ত মহলে বেশ জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী। যদিও তার পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। তার জনপ্রিয়তার একটি কারণ যেমন ফিট শরীর ও স্টাইলিশ ফ্যাশন, অন্য আরেকটি কারণ হল তার ব্যক্তিগত জীবন। অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বেশ কাটাছেঁড়া হয় নানা মহলে। আর এই নিয়ে বেশ চর্চায় থাকেন তিনি। সঙ্গে আবার রয়েছে রাজনৈতিক কেরিয়ার। সব মিলিয়ে বেশ রঙিন অভিনেত্রীর জীবন।

তবে এই সবকিছু সামলে নিজেকেও সময় দেন অভিনেত্রী। তাই সামাজিক মাধ্যমে তার সক্রিয়তা বেশ নজরকাড়া। সেখানেই নিজেকে নানা পোশাকে, নানা রূপে, নানা অবতারে মেলে ধরেন নিজেকে। কখনো ট্র্যাডিশনাল দেশীয় পোশাকে রঙিন প্রজাপতি হয়ে দেখা যায় তাকে, কখনো আবার পশ্চিমী দেশের পোশাকে হয়ে ওঠেন ড্যাফোডিল। তবে সম্প্রতি নুসরতকে দেখে ঘুম উড়ল ভক্তদের।

এবার ফিনফিনে শাড়িতে কালো ভ্রমর লুকে ধরা দিলেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে বেশ কয়েকটি ছবি আপলোড করেছেন অভিনেত্রী। এই ছবিতে তাকে দেখা গেছে ফিনফিনে কালো শাড়ি এবং ডিপনেক, স্লিভলেস কালো ব্লাউজে। শাড়িতে রয়েছে স্বচ্ছতা। যার ফলে তার শরীরের অনেক অংশ হয়েছে উন্মুক্ত, দেখা গেছে বুকের ট্যাটু। অভিনেত্রীর এই সাজ সম্পূর্ন করেছে তার পরিপাটি করে আঁচড়ানো চুল, মানানসই মেকাপ, ঠোঁটের বোল্ড লিপস্টিক ও মানানসই জুয়েলারি। নিজেকে নানা পোজে ক্যামেরাবন্দি করেছেন অভিনেত্রী।

তবে ছবির পাশাপাশি পোস্টের ক্যাপশনও বেশ নজরকাড়া। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘জান-এ-গজল’। এটি একটি উর্দু কথা। অভিনেত্রীর এই রূপ মুগ্ধ করেছে তার অনুরাগীদের। অনেকেই ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে ভরিয়ে তুলেছেন কমেন্ট বক্স। অনেকে আবার মনের কথা লিখেছেন অকপটে। কেউ লিখেছেন, ‘আপনাকে এই শাড়িতেই বেশ ভালো লাগে’; অন্যজন লিখেছেন, ‘কালো রংয়ে বেশ লাগে আপনাকে’; আরেকজন আবার লিখেছেন, ‘দেখেই তো প্রেমে পড়ে গেলাম’।

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই নতুন এক বিতর্কে জড়িয়েছিল অভিনেত্রী তথা সাংসদ নুসরত জাহানের নাম। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্মগুরু গৌর গোপাল দাসের সঙ্গে একটি ছবি আপলোড করেন। সেই ছবি দেখে অনেকে অনেক টিপ্পনি করলেও সেসবে বেশ একটা আমল দেননি অভিনেত্রী।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *