তারা আমাকে জোর করে বিছানায়…অতপর আমার সাথে

বর্তমানে দেশে ফিরে গেছেন ১৯ বছর বয়সী ফারাহ। পরিবারকে জানানোর পর পাকিস্তান থেকে মেয়েকে ইতালিতে নিয়ে গেছেন ফারাহর পরিবার।সামজে নারীদের ওপর পুরুষদের দউরাত্ত যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রায়ই দেখা পৃথিবীর সব জায়গাই নির্যাতিত হতে হয় অনেক নারীদের। নারী স্বাধীনতা পেতে গিয়ে বরং যেন পদে পদে আরও বিপদে পড়তে হয় তাদের।তেমনি পাকিস্তানে পড়তে এসে কয়েক মাস আগে গর্ভবতী হয়ে পড়েন ইতালির এক তরুণী। পরে তার গর্ভের সন্তান নষ্ট করে ফেলার চেষ্টার অভিযোগ করেন তিনি। তার অভিযোগের ভিত্তিতে ইসলামাবাদ পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।গত সপ্তাহে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পরে তাকে ইতালিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ইতালিতে পাঠানোর আগে ইসলামাবাদ পুলিশের সামনেই ফারাহ তার পরিবারকে জানায়, তারা আমাকে জোর করে বিছানায় শোয়ানোর চেষ্টা করেছে। তার পর আমার গর্ভের সন্তান নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করেছে।ফারাহের সঙ্গে এমন এক সময় ঘটনাটি ঘটেছে যার মাত্র এক সপ্তাহ আগে পাকিস্তানে ইতালির একজন নারী খুন হয়েছেন। পুলিশের ধারণা সম্মান রক্ষার জন্য ওই নারীর পরিবার তাকে হত্যা করেছে।ফারাহর দাবি, তিনি গত ফেব্রুয়ারিতে গর্ভবতী হয়ে পড়েন। তার পর থেকে তার গর্ভের সন্তানকে নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এজন্য নিরুপায় হয়ে বন্ধুদের সে ব্যাপারে জানিয়েছেনও তিনি।

খুনের হুমকি দিয়ে ছাত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়তেন শিক্ষিকা!
অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রকে পড়ানোর অজুহাতে তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন ৩১ বছর বয়সী এক শিক্ষিকা।ছাত্রের সঙ্গে এমন ন্যাক্কারজনক সম্পর্ক গড়ার পরেও ওই শিক্ষিকা ক্ষান্ত হননি। শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার পর থেকেই তাকে হয়রানি করে আসছিলেন ওই শিক্ষিকা। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই সেই শিক্ষিকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রের খবরে জানা যায়, নাবালক ওই ছাত্র তার পরিবারের সঙ্গে অভিযুক্ত এই শিক্ষিকার বাবার বাড়িতে থাকতেন। এই সূত্র ধরেই সেখান থেকে ওই নারীর কাছে পড়তে যেত অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্র।কিন্তু ওই নারী পড়ানোর নাম করে নাবালক ছেলেটির সঙ্গে নিজের যৌন চাহিদা পূরণ করত বলেই অভিযোগ পেয়েছে পুলিশ। খবর কলকাতা২৪।জানা গেছে, ৩১ বছর বয়সী ওই শিক্ষিকা ১৪ বছরের ছেলেটিকে তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়তে বাধ্য করেন। যৌন সম্পর্কে ছেলেটি রাজি না হলে তাকে খুনের হুমকি পর্যন্ত দেয় ওই শিক্ষিকা।

এরপর নাবালক ছেলেটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মূহুর্তের ভিডিও করে সেটি ইন্টারনেটে ফাঁস করে দেওয়ারও হুমকি দেন ওই নারী। এমনি করে বেশ কয়েক মাস ধরে সেই ওই নারীর যৌন অত্যাচার করে ছেলেটিকে।এক পর্যায়ে ওই নারীর যৌন অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে নাবালক ছেলেটি তার বাবাকে পুরো ঘটনার কথা জানিয়ে দেয়। এরপর ছেলেটির বাবা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন।এ ঘটনায় শিশু যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ আইনের একাধিক ধারায় ওই নারী শিক্ষিকার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যদিও অভিযুক্ত ওই শিক্ষিকা আপাতত পলাতক রয়েছেন। এরই মধ্যে পুলিশ ঘনিষ্ঠ মূহুর্তের আপত্তিকর ভিডিওটি বাজেয়াপ্ত করে তদন্ত শুরু করেছে দিয়েছে।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*