‘টাইটানিক’ ছবিটি মু’ক্তি পে’য়েছিলে ১৯৯৭ সালে। জেমস ক্যা’মেরন পরিচালিত এই ছবিতে আলো’ড়ন তু’লেছিল কেট উইন্সলেটের ন*গ্ন দৃ’শ্য।
শুধু এখানেই নয়, আরও অনেক ছ’বিতেই ন*গ্ন দৃ’শ্যে আলো’ড়ন তুলেছেন কেট। জে’নে নেওয়া যাক সেই ছবির নাম ও ছবির দৃ’শ্য।
‘হেভেনলি ক্রিচার্স’-এটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ১৯৯৪ সালে।
‘জুড’-এই ছবিটি মু’ক্তি পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে।
‘হাইডিয়াস কিনকি’-এটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ১৯৯৮ সালে।
‘হোলি স্মোক’-এই ছবিটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ১৯৯৯ সালে।
‘কুইল্স’-এটি মু’ক্তি পেয়েছিল ২০০০ সালে।
‘আইরিশ’-এই ছবিটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ২০০১ সালে।
‘লিটল চিল্ড্রেন’-এটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ২০০৬ সালে।
‘দ্য রিডার’-এই ছবিটি মু’ক্তি পে’য়েছিল ২০০৮ সালে।
টাইটানিক স’ম্পর্কে কিছু তথ্য, যা অ’বাক করবে আপনাদের : টাইটানিক, এক রূ’পকথার নাম যেন। কত মিথই তো ছ’ড়িয়ে এই জা’হাজটিকে ঘিরে!
সেগু’লি অনে’কেরই জা’না। এ সবের বাইরে এমন অনেক ছো’টখাটো ত’থ্য আছে, যেগু’লি শুনলে যারপরনাই অ’বাক হতে হয়।
যে দিন হিমশৈলে টাইটানিক ধা’ক্কা খে’য়েছিল, সেই দিনই লাইফবোটের একটি মহড়া ছিল টাইটানিকে। ক্যাপ্টেন সেটি বা’তিল করেন। সিনেমায় মনে আছে, কীভাবে মিউজিশিয়ানরা ক্র’মাগত বে’হালা বা’জিয়ে গি’য়েছিলেন জাহাজ ডো’বার সময়ে? বা’স্তবেও তেমনটাই ঘ’টেছিল।
হা’রশে চ’কোলেট সং’স্থার মালিক, তৎ’কালীন ব্রি’টিশ ধনীদের অন্যতম, মিল্টন হা’রশের কাছে টাইটানিকের টিকিট ছিল। কিন্তু ব্য’স্ততার জন্য তিনি তা বা’তিল করেন। এক জা’পানি যাত্রী প্রা’ণে বেঁ’চেছিলেন। কো’নওক্রমে তীরে পৌঁ’ছনোর পরে তিনি যত দ্রুত সম্ভব দেশে ফি’রে যান।
সহযাত্রীদের কথা ভাবেননি বলে অ’ভিযোগ। যে চারটি স্মো’কস্ট্যাক (ধোঁ’য়া বেরনোর বিশাল চিমনি) ছিল জাহাজটির, তার তিনটি কাজ করত। একটি ছিল স্রে’ফ জা’হাজ সাজানোর জন্য।
সংবাদপত্রে প্রথম দিন খবর প্র’কাশিত হয়েছিল, ‘‘টাইটানিক ডু’বেছে। তবে কেউ মা*রা যাননি।’’ দু’র্ঘ*টনার এক সপ্তাহ পরে নিউ ইয়র্ক টাইমস ৭৫ পাতা জুড়ে শুধু টাইটানিকেরই খবর ছেপেছিল। ‘ক্যালিফোর্নিয়ান’ নামে একটি জাহাজ টাইটানিকের খুব কা’ছেই ছিল।
কিন্তু তার ও’য়্যারলেস অপারেটর ছিলেন গ’ভীর ঘুমে। টাইটানিক থেকে আকাশে ছো’ড়া সেই বি’পদসং’কেত তিনি দে’খতেই পাননি।
টাইটানিকের ‘চিফ বেকার’, অর্থাৎ বেকারির দা’য়িত্বে যিনি ছিলেন, তিনি দু’ঘণ্টা ওই ঠান্ডা জলে থাকার পরেও বেঁ’চে গিয়েছিলেন। কারণ? অতিরি’ক্ত ম*দ্যপা’নে তাঁর শ’রীর ছিল গরম।
টাইটানিক-ই একমাত্র জাহাজ, যা হি’মশৈলে ধা’ক্কা লে’গে ডু’বেছে। বেশিরভাগ লা’ইফবোটেই জায়গা ফাঁকা ছিল। কিন্তু কোনও অজা’না কারণে সেগু’লিতে লোক নেওয়া হয়নি। হিমশৈলের খবর ক্যাপ্টেনের কাছে যখন এসেছিল, তার মাত্র ৩০ সেকেন্ড আগে এলেই টাইটানিক-কে বাঁ’চানো যেত।
সবথেকে দামি টিকিটের মূ’ল্য কত ছিল জা’নেন? সেই সময়ে ৪,৩৫০ মা’র্কিন ডলার। তৃতীয় শ্রেণিতে ৭০০-র বেশি যাত্রী ছিলেন। তাঁদের জন্য ব’রাদ্দ ছিল মাত্র দু’টি বা’থটাব।
Leave a Reply